ফেনী জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সদর উপজেলা চেয়ারম্যান আবদুর রহমান বি.কম বলেছেন, ফেনী ভাগ্যবান জেলা ২০০৬ সালে আমরা যখন নেতৃত্ব নিচ্ছিলাম তখন আমাদের মাঝে আসলেন যুব নেতা নিজাম হাজারী। তিনিই সার্বিক অর্থে ফেনীর একমাত্র নেতা। আমি সভাপতি হলেও বলি নিজাম হাজারী আমার নেতা। কারণ যিনি নেতৃত্ব দেন তিনিই নেতা। তিনি ফেনী জেলার ১৭ কোটি মানুষের অভিভাবক, তিনিই নিজাম হাজারী। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ফেনী পৌরসভার ৭ নং ওয়াডের্র সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
১৯ জুলাই শুক্রবার সন্ধ্যায় বারাহিপুর একতা কমিউনিটি সেন্টারে অনুষ্ঠিত সম্মেলনে জাতীয় সংগীত পরিবেশন, জাতীয় পতাকা ও দলীয় পতাকা উত্তোলনের মাধ্যমে সম্মেলন উদ্বোধন করেন পৌর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি আবদুল আলিম।
এতে বিশেষ অতিথি ছিলেন ফেনী জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আবুল হাসেম ও হারুন অর রশিদ মজুমদার, সম্মেলনের প্রধান বক্তা পৌর আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক আবদুল করিম। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন জেলা আ.লীগের সাংস্কৃতিক সম্পাদক ও পৌর কাউন্সিলর বাহার উদ্দিন ভিপি বাহার।
প্রথম অধিবেশনে ওয়ার্ড সভাপতি কাজী সিরাজুল ইসলামের সভাপতিত্বে ও ওয়ার্ড আ.লীগের সাধারণ সম্পাদক নুর আলমের সঞ্চালনায় বক্তব্য রাখেন জেলা মহিলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক লায়লা জেসমিন বড়মনি।
সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন ফেনী পৌর আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক শাহ আলম ভূঞা, সাংগঠনিক সম্পাদক আবদুল আউয়াল সবুজ, আওয়ামী লীগ নেতা আবুল কাশেম, শিমুল তালুকদার, আবুল কালাম সেলিম, পৌর মহিলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ডা. হোসনে আরা শাকিলা, সংরক্ষিত ওয়ার্ড কাউন্সিলর ফেরদৌস আরা বেগম, সেলিনা চৌধুরী সেলি, জেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি তারেক আফতারসহ ৭নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ, মহিলা আওয়ামী লীগ, কৃষক লীগ, শ্রমিক লীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, যুবলীগ, যুব মহিলা লীগ, ছাত্রলীগ নেতা-কর্মীবৃন্দ।
পৌর আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক আবদুল করিমের সঞ্চালনায় দ্বিতীয় অধিবেশনে সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক পদে নাম উত্থাপনের আহবান জানানো হলে উপস্থিত কাউন্সিলরগণ জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নিজাম উদ্দিন হাজারী এমপির সিদ্ধান্তের উপর ছেড়ে দেন।
অনুষ্ঠানে ৩ জন প্রবীন আ.লীগ নেতা বিরাজ কান্তি মজুমদার, সামছুল হক ভূঞা, ভোলানাথ মালাকারকে সম্মাননা স্মারক তুলে দেন অতিথিবৃন্দ।
সম্পাদনা:এএএম/এটি