ফেনীর সােনাগাজী উপজেলা যুবলীগের সহ-সভাপতি ও সাবেক ছাত্রনেতা ওমর ফারুক কামরুল। তিনি চরমজলিশপুর ইউনিয়নে উন্নয়নের কান্ডারী হতে চান। তিনি চরমজলিশপুর ইউনিয়নের চরমজলিশপুর গ্রামের ৯ নং ওয়ার্ডের ওয়াহেদ মােহাম্মদ হাজী বাড়ীর সাবেক মেম্বার নুরুল আফছার ও মাইফুল বেগমের ছেলে।
জানা গেছে, সদাচরণের কারণে আওয়ামী লীগ তথা সর্বস্তরের মানুষের কাছে ইতিমধ্যে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছেন। কামরুল দাগনভূঞা ইকবাল মেমােরিয়াল কলেজ থেকে ১৯৯৪ সালে এইচএসসি ও ১৯৯৬ সালে বিএসএস পাশ করে কয়েক বছর প্রবাসে অবস্থান করেন। কলেজে থাকাবস্থায় তিনি ছাত্রলীগের সক্রিয় কর্মী ছিলেন। দেশে ফিরে এলাকাতে এসে আওয়ামী লীগের চরমজলিশপুর ইউপির দলীয় কর্মকান্ড সততার সাথে প্রতিনিয়ত কাজে অংশগ্রহণ করে যাচ্ছেন।
১৯৯৬ সালে বিএনপি সরকারের আমলে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবীতে ও আওয়ামী লীগের অসহযােগ আন্দোলনে তার অবদান ছিল অনেক। বিভিন্ন সামাজিক সংগঠন মসজিদ, মাদ্রাসা এবং অসহায় মানুষ ও শিক্ষার্থীদের সহযােগীতা করে যাচ্ছেন। চরমজলিশপুর ইউনিয়ন দাগনভূঞা উপজেলার সাথে পাশাপাশি হওয়ায় এ উপজেলাও তার দলীয় বিচরণে অত্যন্ত সুনাম রয়েছে। যে কারণে জেলা যুবলীগ সভাপতি ও দাগনভূঞা উপজেলা চেয়ারম্যান দিদারুল কবির রতনের আস্থাভাজন হিসেবেও কামরুল পরিচিতি লাভ করেছেন।
আগামী ইউপি নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ৩ জন শক্ত প্রতিধন্ধির মধ্যে কামরুল হচ্ছেন অন্যতম। শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বীরা হলেন- ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সেক্রেটারী বর্তমান চেয়ারম্যান এম.এ হােসেন, যুবলীগ সভাপতি আনােয়ার হােসেন ও সাবেক ছাত্রনেতা ব্যবসায়ী জহির হক রতন। এদের মধ্যে কামরুল আছেন এলাকায় বেশ আলোচনায়।
কামরুল জানান, দল তাকে চেয়ারম্যান পদে মনােনয়ন দিলে, দলের সহযােগীতায় সাধারণ মানুষের ভালােবাসায় তিনি যদি চেয়ারম্যান পদে বিজয় হবেন বলে আশাবাদী। তিনি আরও জানান, ইউনিয়নকে ডিজিটাল ইউনিয়নে পরিণতসহ জনস্বার্থে শতভাগ পূর্ণতা এনে দিয়ে ইউনিয়নে তথা সােনাগাজী উপজেলায় স্মরণীয় হয়ে থাকতে চান।
ফেনী ট্রিবিউন/এএএম/এটি